জামালপুরের মেলান্দহ আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার কামরুজ্জামান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জেরিন তাসনীম জোনাকি, উপজেলা আ’লীগের কোষাধ্যক্ষ শামসুদ্দিন হায়দার দিলীপ, আদ্রা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ফজলুল করিম ফরহাদ, নয়ানগর আ’লীগের সভাপতি শরাফত আলী শরিফ মেম্বার, ঘোষেরপাড়া আ’লীগের সভাপতি প্রভাষক আলতাফ হোসেন, ছাত্রলীগের সভাপতি আরিফুল ইসলাম শাওনসহ আ’লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ৩১ জনকে সুনির্দিষ্ট এবং ১০০/১৫০ জনকে অজ্ঞাত আসামী করা হয়েছে।
১৯ ফেব্রুয়ারি উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক রুহুল আমিন বাদি হয়ে মেলান্দহ মামলা (নং-৯) দায়ের করেন।
মামলায় ২০১৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর বিকেলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনী প্রচারণা কাজে ৫নং চর গ্রামের মরহুম নূরুল আমিন বিএসসির ছেলে রাশেদ আল আমিন শুভ (৩৫) তার লোকজন নিয়ে ৫নং বাজারে যান। এ সময় আসামীরা সংঘবদ্ধ হয়ে গুলি ছুড়ে ত্রাস সৃষ্টির মাধ্যমে মারধর, প্রাইভেট কার ভাংচুর, অর্থ কেড়ে নেয়াসহ মোট ৩৫ লাখ টাকার ক্ষতি সাধনের কথা বলা হয়েছে।
অফিসার ইনচার্জ শফিকুল ইসলাম জানান-মামলার প্রেক্ষিতে উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি বাকিবিল্লাহকে গ্রেপ্তার পূর্বক কোর্টে চালান দেয়া হয়েছে।