কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর পৌরসভা সহ ৬টি ইউনিয়নে ডিসিআইসি ডিলার ১২ জন এবং বিএডিসি ডিলার ৪ জন আছে বলে কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে। তবে এ বছর এ উপজেলায় ইরি, বোরো ধানের মোট কৃষকের সংখ্যা ২৭ হাজার ৩ শত ৯০ জন। এর মধ্যে বিসিআইসি ডিলার ও বিএডিসি ডিলারদের মধ্যে ডিএপি ১৪৬ মেট্টিক টন, টিএসপি ৪৩ মেট্টিক টন, এমওপি ৮৫ মেট্টিক টন ও ইউরিয়া ২৫২ মেট্টেক টন বলে কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়। রোববার ও শনিবার কুলিয়ারচর পৌরসভা সহ ৬টি ইউনিয়নের বাজারে ঘুরে দেখা গেছে ডিএপি, টিএসপি, এমওপি ও ইউরিয়া সার ডিলারদের মৌসুম একেবারে আসেনি বলে অনেকেই মন্তব্য করেন। তারা বলেন, সারের কোন সংকট নেই। কৃষকের দৌড় গৌড়ায় সার পৌছে যাবে। কুলিয়ারচর সার ডিলারের প্রতিনিধি কামরুজ্জামান বাচ্চু মিয়া গতকাল রবিবারে এ প্রতিনিধিকে বলেন, কুলিয়ারচরে বিএডিসি ডিলার এবং বিসিআইসি ডিলারদের মাধ্যমে কৃষকদের সুষ্ঠুভাবে সার বিতরণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, এ উপজেলার কোথাও সারের সংকট নেই। কয়েকজন কৃষকদের সঙ্গে আলাপ করলে তারা বলেন, শুধু এ বছর নয়, কোন সময়ই কুলিয়ারচরে সারের সংকট ছিল না। কুলিয়ারচর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মর্জিনা আক্তার বলেন, কুলিয়ারচরে কোন সময়ই সারের সংকট ছিল না বলে উল্লেখ করেন।