মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া হোসেন্দী সিটি গ্রুপের অর্থনৈতিক অঞ্চল সংলগ্ন মেঘনা নদী থেকে চাঁদাবাজি ও ছিনতাইয়ে শিকার হচ্ছে বাল্বহেড শ্রমিকরা।
জানা যায় প্রতিনিয়ত মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া হোসেন্দী মেঘনা নদীতে চলাচলকারী নৌযানে এভাবেই চলছে বেপরোয়া চাঁদাবাজি। সিটি গ্রুপের মালিকানাধীন হোসেন্দী অর্থনৈতিক অঞ্চল সংলগ্ন মেঘনা নদী থেকে ধারণ করা ভিডিও। ছিনতাইয়ে শিকার বাল্কহেডের পাশের বাল্কহেড থেকে রাসেল নামে এক নৌযান শ্রমিক ভিডিওটি ধারণ করে বলে জানা যায়।
এবং তিনি বলেন আমরা প্রতিনিয়ত চাঁদা দিয়ে দিয়ে এখান থেকে যেতে হয় না হলে চাঁদাবাজরা আমাদের উপর অত্যাচার করে থানা পুলিশকে বিষয়টি জানিয়ে কোন লাভ হয় না তারা বলে আপনারা নৌ পুলিশকে জানান এভাবে ঘুরতে আমাদের ভালো লাগে না আমরা এটার একটা ফয়সালা চাই কারণ নৌ যানের মালিকপক্ষ বুঝতে চায় না তারা না বুঝে অনেক শ্রমিকের চাকরি থেকে বাদ দিয়ে দেয় তার জন্য আমরা অনেক সময় মালিকদের এই বিষয়টি জানাই না
গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো: আনোয়ার আলম আজাদ, জানান এটি নিয়ে কাজ করছি অচিরেই একটি ফল পাবেন যদিও কাজটি নৌ পুলিশের তারপরও আমি মেঘনা নদীর চাঁদাবাজি বন্ধ করব ইনশাল্লাহ।
এছাড়াও মেঘনা নদীতে চতুর্দিকে চাঁদাবাজি হচ্ছে গুয়াগাছিয়া, কালিপুরা, মেঘনা নদীতে বালুয়াকান্দি, আড়ালিয়া, মেঘনা নদীতে হোসেন্দী, মেঘনা নদীতে প্রতিনিয়ত চাঁদাবাজি হচ্ছে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে এনে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা উচিত।
এ ব্যাপারে নৌ পুলিশের ইনচার্জকে একাধিক বার মোবাইলে ফোন দিয়ে সাক্ষাৎ পাওয়া যায়নি।