কৃত্রিম সার সংকট ঠেকাতে অভিযান চালিয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।বৃহস্পতিবার দুপুরে শহরের হাটের রাস্তায় গড়ে ওঠা সার ও কীটনাশকের দোকানে কৃত্রিম সংকট ঠেকাতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নূর-এ নবীর নেতৃত্বে প্রতিটি দোকানে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ অভিযানে ঝিনাইদহের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ইমদাদুল ইসলাম তার টিম নিয়ে উপস্থিত ছিলেন। এর আগে অভিযোগ ছিল যে সার ও কীটনাশক বিক্রেতা নজরুল ইসলাম বাজারে কৃত্রিম সার সংকট করার পঁয়তারা করছে। এ তথ্যের ভিত্তিতে ভুক্তভোগী ইমদাদুলকে সঙ্গে নিয়ে অভিযান পরিচালনা করলে দেখা যায় নজরুল ভাউচার ছাড়াই সার বিক্রি করছেন। এমন কি এর আগে অনেক কৃষকের কাছে বলেন যে বাজারে সার নেই। অথচ দেখা যায় তার গোডাউনে ৩৫ বস্তা সার মজুদ আছে। এছাড়াও তিনি প্রায় ১১০ বস্তা সারের হিসাব দিতে পারেননি। এ সময় ঝিনাইদহ সদর উপজেলার এসিল্যান্ড সজল কুমার উপস্থিত হয়ে মেয়াদউর্তিনর্ বীজ জব্দ করেন। এরপর তাকে কৃষি বিপণন আইন ২০১৮-এর ১৯ ধারায় বাজারে কৃত্রিম সার সংকট তৈরির পাঁয়তারা করার অপরাধে ২০ হাজার টাকা অর্থদন্ড দেন।