বরিশালের আগৈলঝাড়ায় উপজেলার কৃষি অফিসের প্রশিক্ষণ কক্ষে ২৪ মে শনিবার আগৈলঝাড়া উপজেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আয়োজনে ২০২৪-২৫ অর্ধবছরে গ্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচারাল এন্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন এন্টারপেনরশিপ এন্ড রেসিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ (পার্টনার) প্রকল্পের আওতায় উত্তম কৃষি ব্যস্থাপনা বিষয়ে(জিএপি) কৃষক ও কৃষানী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। দিনে ব্যাপী প্রশিক্ষণ শেষে কৃষক ও কৃষানীদের প্রশিক্ষণ সনদ বিতরন করা হয়েছে। প্রশিক্ষক ছিলেন বরিশাল অঞ্চল পার্টনার সিনিয়ন মনিটরিং অফিসার ফাহিমা হক রোজী।
পার্টনার সিনিয়ন মনিটরিং অফিসার ফাহিমা হক রোজী বলেন, আজকের বিষয়হল, পার্টনার পরিচিতি ও উদ্ধেশ্য, উত্তম কৃষি চর্চার ধারণা, প্রচলিত কৃষি এবং উত্তম কৃষি চর্চার মধো পার্থক্য ও গুরুত্ব। দেশে জনসংখ্যার কারণে অধিক খাদ্র উৎপাদনের জন্য খাদ্য শস্যের ফল বাড়াতে হবে। কৃষি জমিতে মিশ্রত জৈবসার ব্যবহারবরা, অধিক মাত্রায় বালাইনাশক ব্যবহৃত ও পানি ব্যহার হচ্ছে। জৈবসার কি দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে তা দিয়ে ফসল ফলালে স্বাস্থ্য সম্মত কিনা সেই জন্য মাটি পরিক্ষা করতে হবে। আমরা ফসলে যে পনি ব্যবহার করি সেটা নিরাপদ কিরা সেটা পরিক্ষা করে নিতে হবে। পানি ও মাটিটে অনেক সময় ভারী ধাতু থাকে ওই ধাতু মানব দেহে জন্য ক্ষতিকর। বালাইনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার করা ক্ষেত্রে কৃষি অফিসের বিশেষেজ্ঞদের পরামর্সনিতে হবে। প্রয়োজনে লিখিত নিতে হবে তা সংরক্ষেরাখতে হবে। তিনি আরো বলেন, উত্তম কৃষি চর্চা করাহলে নিরাপদ ও মানসম্মত খাদ্য উৎপাদনের পাশাপাশি সামাজিক উন্নতি হবে। নিরাপদ উৎপাদিত ফসল আমরা বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক ডলার আয় করতে পারবো এতে আমাদের দেশে আয় বাড়বে।
উপজেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আয়োজনে দিনে ব্যাপী প্রশিক্ষণ শেষে বিকেলে প্রশিক্ষণে অংশনেয়া কৃষক ও কৃষানীদের প্রশিক্ষণ সনদ বিতরন করা হয়েছে। এসময় ছিলেন আগৈলঝাড়া উপজেলার কৃষি অফিসার পিযূষ রায় সহ অনেকে।