রংপুরের পীরগঞ্জে ধুলগাড়ী গ্রামে জনবল সংকটের সুযোগে ও পারিবারিক পুর্ব শত্রুতার জের ধরে এরকটি পরিবারকে নানাভাবে হেনেস্থা করছে প্রতিপক্ষরা। একের পর এক জুলুম নির্যাতনে নিস্পেষিত হচ্ছে ওই পরিবারটি। মিজানুর রহমানে নামের ওই যুবকের অভিযোগে প্রকাশ,একই গ্রামের প্রতিবেশী ফছির উদ্দিনের ছেলে আব্দুল করিম ও সাইফুল ইসলাম গংরা এই ঘটনার হোতা। শুধু গাছের ফল জমির ফসলই নয়, উদ্দেশ্যমুলক বাড়ির উচ্ছিষ্ট পানিও মিজানুরের ঘরের ধার ঘেঁষে নালা করে দেয়ায় ওই পানিতে সয়লাব হয়ে গেছে। পচা দুর্গন্ধযুক্ত পানিতে এক নাজুক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। কিছু বলতে গেলেই তেড়ে আসে। এ অবস্থা চলছে দীর্ঘদিন থেকে। অভিযোগ থেকে প্রকাশ.বিগত ১৯৯৮ ইং সালে মিজানুরের বাবা আ্বদুর রহমান এর নামে সাইফুলের মা একটি সাজানো ধর্ষন মামলা দায়ের করে। যার নং-৪১৯৮। দীর্ঘদিন হাজোত বাসের পর মামলার রায়ে শেষ পর্যন্ত আব্দুর রহমান নির্দোষে খালাশ পান। তিনি মারা যাবার পর মিজানুরের নামে আব্দুল করিমের পুত্র বধু মাহমুদাকে দিয়ে পৃথক একটি সাজানো ধর্ষন মামলা করে। পীরগঞ্জ থানার পুলিশ সাক্ষ প্রমান না পাওয়ায় তা শেষ পর্যন্ত রেকর্ড করেনি। এক সময় ২০২৩ সালে মিজানুর বাধ্য হয়ে ১০৭ ধারায় কোর্টে মামলা দায়ের করেন। সাক্ষ প্রমানের পর এতে প্রতিপক্ষরা আদালতে বন্ড দিয়ে আসতে বাধ্য হয়। দীর্ঘদিন ধরে এরা নানাভাবে মিজানুরের পরিবারের উপর নির্যাতন চালিয়ে আসছে। গত ২৪ আগষ্ট জানালা ভেঙ্গে বাড়িতে প্রবেশ করে বলপুর্বক বিভিন্ন মালামাল নিয়ে যায়। পরদিন বিষয়টি পীরগঞ্জ থানা পুলিশকে অবহিত করা হলে পুলিশ ঘটনাস্থন পরিদর্শন করে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।