কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলার জারইতলা ইউনিয়নের হাফসরদিয়া গ্রামের প্রয়াত পল্লী চিকিৎসক জীবন কুমার দাস উরুফে গুসাই প্রায় দুই মাস আগে মারা যান। তারই সহকারী মোঃ আনোয়ার হোসেন কোন কলেজে লেখাপড়া করেছেন নিজেই বলতে পারে না। কিন্তু প্রয়াত পল্লী চিকিসৎকের ব্যবস্থাপত্রের মধ্যে পল্লী চিকিৎসক না হয়েও অবাধে রোগী দেখছেন বলে এলাকায় অভিযোগ রয়েছে। তিনি রোগীদের কে নামে বে নামে ঔষধ দিচ্ছেন বলে এলাকায় অভিযোগ উঠেছে। প্রয়াত পল্লী চিকিৎসকের ছোট ভাই বলেন, তার ভাই প্রয়াত জীবন কুমার দাস উরুফে গুসাই ২৯ বছর আগে চট্রগ্রামে দর্জির কাজ করতেন। সেখান থেকে এসে নিকলীর গুরই আখড়ার মধ্যে কয়েক বছর সন্যাসি হিসাবে কাজ করেছেন। সেখান থেকে চলে যাওয়ার পর সন্যাসি পাশ্ববর্তী উপজেলা হতে ডিএ.এম.এস (মোমেনশাহী, যার রেজি নং-০১৬৭), ডি.এম.এফ (ঢাকা রেজি নং-১৫১৭)। নিয়ে তিনি এক যুগের ও অধিক কাল চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত ছিলেন। আনোয়ার হোসেন কে এক দল সংবাদ কর্মী এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, প্রয়াত জীবন চন্দ্র দাসের সংঙ্গে সহকারী হিসাবে কাজ করেছেন। তিনি বলেন, কোন কলেজে পড়েছেন ও ইর্ন্টানি করেছেন সে কথা সঠিক ভাবে বলতে পারেন না বলে উল্লেখ করেন। নিকলী উপজেলা পঃপঃ ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সজিব ঘোষ মুঠো ফোনে সাংবাদিকদের বলেন, এ বিষয়ে তিনি প্রদক্ষেপ নিবেন বলে উল্লেখ করেন।