বাউফলে বাজার দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ

এফএনএস (হারুন অর রশিদ; বাউফল, পটুয়াখালী) : : | প্রকাশ: ১০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৬:৪৩ পিএম
বাউফলে বাজার দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ

পটুয়াখালীর বাউফলে বাজার দখলের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। বুধবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যার পরে উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটেছে।

আহতদের মধ্যে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আশংকাজনক অবস্থায় কুদ্দুস বয়াতি (৫৫) ও তার ভাই রেজাউল বয়াতি (৪৫) বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মমিনপুর বাজারের ইজারাকে কেন্দ্র করে মোস্তফা আকন গং ও কুদ্দুস বয়াতি গংয়ের মধ্যে বিরোধ চলছে। বর্তমানে ওই বাজারের ইজারাদার কুদ্দুস বয়াতি। আগামী বছরের জন্য তার কাছ থেকে সাব-ইজারা নিয়েছেন নুর মোহাম্মদ আকন। আগামী পহেলা বৈশাখ থেকে টোল আদায়ের দায়িত্ব নেবেন নুর মোহাম্মদ আকন।

বুধবার সন্ধ্যার পরে নুর মোহাম্মদ আকন মমিনপুর বাজারে গেলে কুদ্দুস বয়াতি ক্ষোভে ফুঁসে ওঠেন। একপর্যায়ে নুর মোহাম্মদ আকনকে ধাওয়া করে বাজার থেকে তাড়িয়ে দেন কুদ্দুস বয়াতি গং। এ সময় ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করে ফলে বাজারের সব দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়। খবর পেয়ে নুর মোহাম্মদ আকনের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মমিনপুর বাজারে গিয়ে মহড়া দিলে দুই পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়।

কেশবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সহিদ মুন্সি বলেন, কুদ্দুস বয়াতি গং নুর মোহাম্মদ আকনকে ইজারা ছেড়ে দিতে হুমকি দিচ্ছিলেন। কিন্তু নুর মোহাম্মদ আকন রাজী না হওয়ায় কুদ্দুস বয়াতি ক্ষিপ্ত ছিলেন। এ নিয়েই দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। 

বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ কামাল হোসেন বলেন, "হাট ইজারা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারির ঘটনা শুনেছি। তবে এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষ থানায় অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।বাউফলে বাজার দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ 

এফএনএস (হারুন অর রশিদ; বাউফল, পটুয়াখালী) : পটুয়াখালীর বাউফলে বাজার দখলের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। বুধবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যার পরে উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটেছে।

আহতদের মধ্যে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আশংকাজনক অবস্থায় কুদ্দুস বয়াতি (৫৫) ও তার ভাই রেজাউল বয়াতি (৪৫) বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মমিনপুর বাজারের ইজারাকে কেন্দ্র করে মোস্তফা আকন গং ও কুদ্দুস বয়াতি গংয়ের মধ্যে বিরোধ চলছে। বর্তমানে ওই বাজারের ইজারাদার কুদ্দুস বয়াতি। আগামী বছরের জন্য তার কাছ থেকে সাব-ইজারা নিয়েছেন নুর মোহাম্মদ আকন। আগামী পহেলা বৈশাখ থেকে টোল আদায়ের দায়িত্ব নেবেন নুর মোহাম্মদ আকন।

বুধবার সন্ধ্যার পরে নুর মোহাম্মদ আকন মমিনপুর বাজারে গেলে কুদ্দুস বয়াতি ক্ষোভে ফুঁসে ওঠেন। একপর্যায়ে নুর মোহাম্মদ আকনকে ধাওয়া করে বাজার থেকে তাড়িয়ে দেন কুদ্দুস বয়াতি গং। এ সময় ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করে ফলে বাজারের সব দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়। খবর পেয়ে নুর মোহাম্মদ আকনের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মমিনপুর বাজারে গিয়ে মহড়া দিলে দুই পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়।

কেশবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সহিদ মুন্সি বলেন, কুদ্দুস বয়াতি গং নুর মোহাম্মদ আকনকে ইজারা ছেড়ে দিতে হুমকি দিচ্ছিলেন। কিন্তু নুর মোহাম্মদ আকন রাজী না হওয়ায় কুদ্দুস বয়াতি ক্ষিপ্ত ছিলেন। এ নিয়েই দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। 

বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ কামাল হোসেন বলেন, "হাট ইজারা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারির ঘটনা শুনেছি। তবে এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষ থানায় অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

0 LIKE
0 LOVE
0 LOL
0 SAD
0 ANGRY
0 WOW