হিলি বন্দরে আমদানিকারককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা

এফএনএস (মোস্তাফিজার রহমান মিলন; হিলি, দিনাজপুর) : | প্রকাশ: ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১২:২৮ পিএম
হিলি বন্দরে আমদানিকারককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা

দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে ভারত থেকে আমদানিকৃত পেঁয়াজ দ্বিগুণ দামে বিক্রি ও পাইকারি ক্রেতাদের কাছে বিক্রয় রশিদ না দেওয়ার অভিযোগে এক আমদানিকারকের বিরুদ্ধে ২০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, রংপুর বিভাগ।বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর ২০২৫) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে হিলি স্থলবন্দরে পরিচালিত অভিযানে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান সাদ ট্রেডার্সকে এ জরিমানা করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, রংপুর বিভাগের উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম।ভোক্তা অধিকার সূত্রে জানা যায়, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বাড়লেও বাজারে আশানুরূপ দাম কমছে না। সাধারণ ক্রেতাদের স্বস্তি নিশ্চিত করতে নিয়মিত বাজার তদারকির অংশ হিসেবে হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকদের কার্যক্রম যাচাই করা হয়।অভিযানকালে দেখা যায়, সাদ ট্রেডার্স বিক্রয় রশিদ ছাড়া আমদানিকৃত পেঁয়াজ দ্বিগুণ লাভে বিক্রি করছে-যা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এ অপরাধে প্রতিষ্ঠানটিকে তাৎক্ষণিকভাবে অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর জানায়, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখা ও ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে অব্যাহত থাকবে।দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে ভারত থেকে আমদানিকৃত পেঁয়াজ দ্বিগুণ দামে বিক্রি ও পাইকারি ক্রেতাদের কাছে বিক্রয় রশিদ না দেওয়ার অভিযোগে এক আমদানিকারকের বিরুদ্ধে ২০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, রংপুর বিভাগ।বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর ২০২৫) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে হিলি স্থলবন্দরে পরিচালিত অভিযানে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান সাদ ট্রেডার্সকে এ জরিমানা করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, রংপুর বিভাগের উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম।ভোক্তা অধিকার সূত্রে জানা যায়, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বাড়লেও বাজারে আশানুরূপ দাম কমছে না। সাধারণ ক্রেতাদের স্বস্তি নিশ্চিত করতে নিয়মিত বাজার তদারকির অংশ হিসেবে হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকদের কার্যক্রম যাচাই করা হয়।অভিযানকালে দেখা যায়, সাদ ট্রেডার্স  বিক্রয় রশিদ ছাড়া আমদানিকৃত পেঁয়াজ দ্বিগুণ লাভে বিক্রি করছে-যা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এ অপরাধে প্রতিষ্ঠানটিকে তাৎক্ষণিকভাবে অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর জানায়, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখা ও ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে অব্যাহত থাকবে।

আপনার জেলার সংবাদ পড়তে