পবিপ্রবির ২৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

এফএনএস (কাজল বরণ দাস; পটুয়াখালী) : | প্রকাশ: ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫, ১১:৪৯ এএম
পবিপ্রবির ২৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১৬ বছর পরে উদযাপিত হচ্ছে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃত ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। বর্নাঢ্য আয়োজনে দিনব্যাপী নানান কর্মসূচিতে উদযাপিত হচ্ছে দিবসটি। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দক্ষিণ অঞ্চলের কৃষি, মৎস্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থপনা এবং জাতীয় ও আন্তজার্তিক অঙ্গনে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান। 

১৬ বছর পর বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হচ্ছে দক্ষিণাঞ্চলের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার প্রধান কেন্দ্র পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃত ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। বিগত পতিত সরকার ২০০৯ সালে ২৬ ফেব্রুয়ারীর বদলে ০৮ জুলাইকে বিশ্ববিদ্যালয় দিসবে পরিবর্তন করে।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোকসজ্জায় ঝলমল করে পুরো ক্যাম্পাস। সারাদিন শিক্ষার্থীরা অংশ নেয় হাঁড়িভাঙা, হাসমুরগি দৌড়, রশি টানাটানি ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচে।বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে নানান প্রত্যাশা প্রাপ্তি ও অর্জনের কথা জানানেল শিক্ষক শিক্ষার্থীরা।

ভক্সপপ-৩ জন।

সকালে জাতীয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন শেষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় অংশ নেন উপাচার্য, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা। পরে বৃক্ষরোপণ, রক্তদান কর্মসূচি ও আলোচনা সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়।

সাউন্ডবাইট - ড. এসএম হেমায়েত জাহান, প্রো-ভিসি, পবিপ্রবি, পটুয়াখালী।

পবিপ্রবির ভাইস চ্যান্সেলর কাজী রফিকুল ইসলাম বলেন,

"পবিপ্রবির এই দীর্ঘ পথচলায় শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা আজ এই অবস্থানে। ভবিষ্যতেও আমরা উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় দক্ষিণাঞ্চলকে সমৃদ্ধ করবো।

দক্ষিণাঞ্চলে উচ্চশিক্ষার আলো ছড়িয়ে ২৩ বছরে পদার্পণ করা পবিপ্রবি এগিয়ে চলেছে নতুন সম্ভাবনার দিকে। বর্তমানে ৪৫০ কোটি টাকার প্রকল্পের অধীনে অবকাঠামোগত উন্নয়ন চলছে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের জন্য আধুনিক সুবিধা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

আপনার জেলার সংবাদ পড়তে