চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় মনিটরিং সেলের প্রভাব নেই বাজারে, ১৫ টাকার হালি কলা বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকা। রমজানে সেহরিতে দুধ ভাতের সাথে থাকে কলা। বাজার গুলোতে বিক্রেতারা নিম্নমানের বিষযুক্ত অতিরিক্ত দামে কলা কিনতে বাধ্য করছে। বাজার তদারকি করার সংস্থা গুলোর কোন ভুমিকা না থাকায় বিক্রেতার স্বেচ্ছাচারিতা বলে সচেতন মহল মনে করছেন।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, খুচরা বিক্রেতার কলার হালি প্রকারভেদে কিনা ১০ থেকে ১৫ টাকা। অপরিপক্ক কাঁচা কলার ছড়াগুলো এনে মেডিসিনের মাধ্যমে পাকিয়ে বাজারে বিক্রি করছে। ক্রেতা ও ভোক্তাদের চাহিদা বুঝতে পেরে বিক্রেতারা অতিরিক্ত দামে কলা বিক্রি করে।
ক্রেতারা জানান,রমজান মাস শুরুর আগেই খুরচা ব্যবসায়ীরা মন হয় প্রতিযোগিতা করে কলার দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। কলা দেখে মনে হয় এ গুলো অপরিপক্ক। কাঁচা কলা এনে মেডিসিন দিয়ে পাকিয়ে বাজারে উচ্চ মূল্য বিক্রি করছেন। বিক্রেতারা জানান, আড়দে কলার আমদানি কম। আমাদের বেশি দামে কিনে আনতে হয়। আমরা অল্প লাভেই কলা বিক্রি করি। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহমুদা কুলসুম মনি বলেন,বাজার নিয়ন্ত্রণে আমরা কাজ করছি। বেজাল পণ্য ও অতিরিক্ত দাম নিলেই আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।