মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার বাউশিয়া ইউনিয়নের এম এ আজহার উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন কাজলী নদীর তীরে পাকা ঘাটলা থাকলেও নদীতে পানি নেই ।
নদীর তীরে সরকারি অর্থায়নে নির্মিত পাকা ঘাটলা পুরান বাউশিয়া, ময়নারকান্দী, গ্রামের জনসাধারণ, পাসে থাকা স্কুলের শিক্ষার্থীরা, এছাড়াও পার্শ্ববর্তী মেঘনা উপজেলায় নৌপথে যাতায়াতের জন্য এ ঘাট ব্যবহার করে থাকে।
পুরান বাউশিয়া গ্রামের মো জসিম উদ্দিন, জাকির হোসেন, হেলাল সহ আরো অনেকে জানান ১২ মাসের মধ্যে ৬/৭ মাস এই ঘাটলা ব্যবহার করা যায়, বাকি ৫ মাস পাকা ঘাটলাটি কোন কাজে আসে না।
এলাকাবাসী আরোও জালায় এলাকায় গরে উঠা মেইল ইন্ডাস্ট্রির বজ্র এই কাজলী নদীতে পরে নদীর পানি নষ্ট ও ভরাট হয়ে যাচ্ছে, যদি সরকারের সহায়তায় নদী খনন করে নদীর রুপ ফিরিয়ে আনলে জনসাধারণের উপকার হবে।
এবিসয়ে পুরান বাউশিয়া গ্রামের বাসিন্দা সাবেক ছাত্রনেতা সবুজ বলেন সরকারের অর্থায়নে ঘাটলাটি নির্মাণ হয় টেন্ডারের মাধ্যমে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ঘাটলাটি নির্মাণ করেছে, এই ঘাটলা নির্মাণে নৌপথে পার্শ্ববর্তী মেঘনা উপজেলার কয়েকটি গ্রামের শিক্ষার্থীরা বাউশিয়া হাই স্কুলে আসতে পারে এবং গজারিয়া উপজেলার বিভিন্ন কাজে যাতায়াত করতে পারে।
এলাকার কয়েকটি ইন্ডাস্ট্রিজ বিষাক্ত বজ্র নদীতে পরে নদী ভরাট হয়ে যাচ্ছে বর্ষা মৌসুমে ৬/৭ মাস ঘটনাটি ব্যবহার করা গেলেও শুকনো মৌসুমে বছরের বাকী সময় সরকারের অর্থায়নে নির্মিত ঘাটলা এলাকার জনসাধারণের কোনো কাজে আসে না।
এরই মধ্যে গত বছর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কাজলী নদীর স্কুল সংলগ্ন ঘাটলা এলাকা হতে টেকপাড়া পর্যন্ত আংশিক ক্ষনণ কার্যক্রম পরিচালনা করে পরে বন্ধ হয়ে যায়।
পুরান বাউশিয়া, বক্তারকান্দী, মইনারকান্দী গ্রামের শুসিল সমাজের দাবি কাজলী নদী খনন করে নদীর পুরনো রূপ ফিরে আনলে সারা বছর বাউশিয়া ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রাম সহ পার্শ্ববর্তী উপজেলার কয়েকটি গ্রামের সকল শ্রেণীর মানুষের জাতায়াত সুবিধা হবে পাকা ঘাটলাটি ব্যবহার উপযোগী হবে।